সমগ্র উপজেলায় বাংলা ভাষা প্রচলিত, তবে কিছু কিছু শব্দের উচ্চারণে আঞ্চলিকতার প্রভাব রয়েছে। এ উপজেলাতে কয়েকটি শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে বিধায় বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার লোকজন বসবাস করেন । তাই এখানে বিভিন্ন আঞ্চলিকতার প্রভাব আছে।
এছাড়াও এখানে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী অনুষ্ঠানগুলো খুব ধুম ধাম করে পালন করা হয় । এখানে বাংলা নববর্ষ পহেলা বৈশাখকে খুব ধুম ধাম করে পালন করা হয়। পহেলা বৈশাখে এখানে আশুগঞ্জ-ভৈরব সেতুর নিচে মেলা হয়, যেখানে এলাকার লোকজনসহ আশেপাশের এলাকার লোকজন জনের এক বিরাট সমাবেশের সৃষ্টি হয়। এখানে ২৬শে মার্চ ও ১৬ই ডিসেম্বর ও ২১শে ফেব্রুয়ারীতে উপজেলার সকল শিক্ষাকেন্দ্রের উপস্থিতিতে খেলাধুলাসহ আরও নানা সংস্কৃতিমূলক অনুষ্ঠান হয় । মুসলমানের দুই ঈদ খুবই ধুমধাম করে পালন করা হয় । ঈদুল আজহাতে এ উপজেলাতে কয়েকটি স্থানে বিরাট গরু মহিষের হাট বসে ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস